Saturday 30 August 2014

কাকিমা আর ভাইপোর চোদা চুদির গল্প।



ঘরে পৌছে আমি জামা পান্ট পরে নিলাম. ওদিকে দাদা যে কি করছে তা আমি জানিনা. পাপু আর অভি দাদাদের আসতে আসতে প্রায় ৪:৩০ বেজে যাবে. এখন সবে ১১:৩০ বাজে. কাকিমা বলল সমু তুই খুব ক্লান্ত হয়ে পরেছিস চল আমরা খেয়ে নি. আমি বললাম কাকিমা একবার দেখে আসি বাবাই দাদা কি করছে. কাকিমা বলল ঠিক আছে যা আর শোন যদি দেখিস যে ও ঘুমাচ্ছে তাহলে ওকে ডাকার দরকার নেই, ওপরের ঘরের দরজাটা বাইরে থেকে লাগিয়ে চলে আসবি, পরে আমি গিয়ে খুলে দেব. আমি বুঝলাম কাকিমা এখনো অনেক কিছু ভেবে রেখেছে. আমি ঘর থেকে
ভাইপোর সাথে জেঠিমার চোদার গল্প


এই ভানু এবার আমায় ছাড়,নিচে থেকে কেউ এসে যেতে পারে আমাকে এতক্ষণ না দেখে।
আমি জানালা দিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি গায়ে হলুদ পর্ব শেষ ,তাড়াতাড়ি বেরোতে হবে বলে ছেলেরা পুকুরে স্নান করতে যাবার জন্য তৈরি হচ্ছে আর মেয়েরা বাড়ির দুটো বাথরুমে যাচ্ছে ।
“জেঠিমা এখন আর কেউ ওপরে আসবে বলে মনে হয় না ,কেননা সবাই স্নান করে বরযাত্রী জাবার জন্য ব্যাস্ত।আপনি আমাকে হলুদ লাগাতে এলেন কিন্তু না লাগিয়ে শুধু নিজের যোনির সুখ ওঠালেন ।এখন কেউ এসে যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করে আপনি কি করতে ওপরে এসেছিলেন তাহলে কি জবাব দেবেন ?”
“অসভ্য ডাকাত ছেলে কোথাকার ,নিজে একা জেঠিমাকে কাছে পেয়ে জেঠিমার তলপেটে জিভ দিয়ে আদর করল আবার বলছে হলুদ লাগানোর কথা ,আয় লাগিয়ে দি।”
এক থাবা হলুদ নিয়ে জেঠিমা আমার মুখে ,গালে, গলায় লাগিয়ে দিলেন আর আমার প্যান্টের ইলাস্টিকের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে কচলে কচলে আমার ধনে আর বিচিতে হলুদ লাগিয়ে দিতে দিতে খিলখিল করে হাস্তে থাকেন।
“বাপরে এই বুড়ি মোটা মাগির হাতের ছোঁয়াতেই ধনটাকে এত ফুলিয়ে ফেলেছিস ,তাহলে আমাকে ল্যাংটো অবস্থায় একা পেলে তো তুই আমাকে ছিঁড়ে খেয়ে ফেলবি ।না বাবা , তোর কাছে একা থাকবনা ,তাহলে তুই ঠিক আমাকে ল্যাংটো করে আমার এই বুড়ি হিসুনে নিজের এই মোটা কাঁচকলা টা ভরে দিবি।”

শালিনী কে চোদার গল্প


                                  Bangla Choti ড্রাগের ঘোরে শালিনীর মনে হল যেন কেউ তাকে অবলীলায় জল থেকে খানিক তুলে ধরে তার শরীরের নীচে ঢুকে পড়ল সেই বাথটাবের মধ্যে। তারপর তার শরীরটা আস্তে আস্তে আবার নামিয়ে নিল সেই দেহটার ওপর। নিজের শরীরের স্পর্শে অনুভব করল তার নীচে শুয়ে শক্ত সমর্থ সম্পূর্ন নগ্ন এক পুরুষ। নিজের কোমল ত্বকের সাথে সেই পুরুষালী শরীরের ছোয়া একটা ভিষন ভালো লাগা অনুভূত হতে থাকল শালিনীর। কি পেশিবহুল। যে ছাতির ওপর নিজের পিঠটা শোয়ানো রয়েছে সেটার প্রতিটা পেশি সে অনুভব করতে পারছে। শালিনীর দু’পাশ থেকে দুটো হাত ধীরে ধীরে জড়িয়ে ধরল তাকে। আরো বেশি করে সেই দেহটার সাথে মিলিয়ে নিল যেন। শালিনীও সম্পূর্ন ভাবে তার শরীরের ভার ছেড়ে দিল নিচে পড়ে থাকা দেহটার ওপর। দেখতে দেখতে দুপাশ থেকে দুটো শক্তিশালী পা তার নিজের পাদুটোকেও বেড় দিয়ে ধরল। সে এখন এক শক্তিশালী প্রকৃত পুরুষের আলিঙ্গনে বন্দি। আষ্টেপৃষ্টে তাকে জড়িয়ে ধরেছে নিচের থেকে সেই আগুন্তুক। ভালো লাগছে শালিনীর। ভিষন ভালো লাগছে। এরকম একটা পুরুষালী দেহের মধ্যে ধরা দিয়ে মনটা আনন্দে ভরে উঠছে তার। আগুন্তুকের গরম নিঃশ্বাস অনুভব করছে ঘাড়ের ওপর। শিরশির করে উঠল তার শরীর। গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল। তাকে জড়িয়ে ধরে থাকা হাতটা দুটোকে নিজের হাত দিয়ে বোলাতে বোলাতে বুঝতে চেষ্টা করতে লাগল তার সেই হাতের শক্তির পরিমাপ। কি অসম্ভব শক্তিশালী ওই হাত দুটো। আর সেই হাত গুলোর নিষ্পেশনে আরো পুলোকিত হয়ে উঠতে লাগল শালিনী। এরকম কঠিন বাহুডোরে বাঁধা পড়ার স্বপ্ন তো সব মেয়েরাই দেখে।
শালিনী অনুভব করতে লাগল তার শরীরের নীচে আরো একটা বিশেষ কিছুর উপস্থিতি। বেশ বড়সড় কোন নরম বস্তু আস্তে আস্তে পরিমাপে যেন বেড়ে উঠছে। ধীরে ধীরে কঠিন হয়ে উঠছে। সেটা কি, তা শালিনীর বুঝতে কোন অসুবিধাই হবার নয়। শালিনী একটু সরে যাওয়ার চেষ্টা করল। যাতে সেটা নিজের মত করে আরো বেড়ে ওঠে। তার বড় হতে যাতে কোন বাধার সৃষ্টি না হয়। কিন্তু আগুন্তুক যে তা চায় না। সে চায় না তার শরীরের থেকে শালিনীর শরীরের এতটুকু বিচ্যুতি। তাই শালিনী সামান্য একটু সরার চেষ্টা করতেই তার বলিষ্ঠ হাত দিতে শালিনীকে ধরে আবার নিজের শরীরের সাথে চেপে ধরল। তাতে শালিনীর খারাপ লাগার কথা নয়। এভাবে একটা বলিষ্ঠ হাতের আলিঙ্গন ক’জন পায়। স্বেচ্ছায় সে নিজেকে মেলে ধরল সেই পুরুষের শরীরের সাথে। পরম আবেশে।